সর্বশেষ

ডায়াবেটিস কি  - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

ডায়াবেটিস কি - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

ডায়াবেটিস কি  - কত বয়স হতে ডায়াবেটিস শুরু হয়

প্রিয় পাঠক আপনি কি ডায়াবেটিস রোগ নিয়ে ভুগছেন আপনি কি ভাবছেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা তো চলুন জেনে আসা যাক ডায়াবেটিস সম্পর্কিত সকল তথ্য:-

পোস্ট সূচীপত্র

  • ডায়াবেটিস কি
  • ডায়াবেটিস অর্থ কি
  •  ডায়াবেটিস কত থেকে শুরু হয়
  • ডায়াবেটিসের লক্ষণ সমূহ কি কি
  • ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি কি

ডায়াবেটিস কি

ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা যা যখন তখন ঘটে শরীর রক্ত শর্করা গ্লুকোজ মাত্রা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না গ্লুকোজ শরীরের কোষের জন্য শক্তির একটি অত্যাবশ্যক উৎস কিন্তু স্বাস্থ্যগত জটিলতা প্রতিরোধ করার জন্য এটি সঠিকভাবে পরিচালনা করা প্রয়োজন দুটি প্রধান ধরনের ডায়াবেটিস আছে

আরো পড়ুন:ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

ডায়াবেটিস অর্থ কি

ডায়াবেটিস হলো একটি দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসা অবস্থা যেখানে শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না বা কার্যকর ভাবে যে ইনসুলিন তৈরি করে তা ব্যবহার করতে পারে না ইনসুলিন একটি হরমোন যার রক্তে শর্করা গ্লুকোজ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিনের সমস্যা হলে তা রক্তে গ্লুকোজের উৎস মাত্রার দিকে নিয়ে যায়

দুটি প্রধান ধরনের ডায়াবেটিস আছে:-

1. শরীর ইনসুলিন তৈরি করে না এটি সাধারণ শিশু বা অল্পবয়স্কদের মধ্যে নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং পরিচালনার জন্য ইনসুলিন থেরাপির প্রয়োজন হয়
2. শরীর হয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না বা কোষগুলো ইনসুলিনের প্রতি ভালোভাবে সাড়া দেয় না আরো সাধারণ এবং এটি প্রায় ডায়েট ব্যান এবং ওজনের মত জীবনযাত্রার কারণগুলির সাথে সম্পর্কিত সঠিকভাবে পরিচালিত না হলে ডায়াবেটিস হৃদরোগ কিডনি ব্যর্থতা স্নায়ুর ক্ষতি এবং দৃষ্টি সমস্যা সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা হতে পারে

 ডায়াবেটিস কত থেকে শুরু হয়


ডায়াবেটিস পরীক্ষা 

ডায়াবেটিস যে কোন বয়স থেকে শুরু হতে পারে ডায়াবেটিসের কিছু লক্ষণ এবং এবং উপসর্গ নিয়ে আলোচনা করা হলো যেমন:

টাইপ 1. ডায়াবেটিস সাধারণত শিশু কিশোর বা অল্প বয়স্কদের মধ্যে হয়ে থাকে বা বিকশিত হয় তবে এটি যেকোনো বয়সে ঘটতে পারে এটি প্রায় চার থেকে ১৪ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে দেখা দেয়

টাইপ2. ডায়াবেটিস প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে বেশি সাধারণ বিশেষ করে ৪৫ বছরের বয়সি কিন্তু ক্রমব্ধমান দেখা যায় অল্পবয়স্কদের মধ্যে বিশেষ করে স্থূলতার হার বৃদ্ধির সাথে কিশোর এবং এমনকি শিশুরাও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে

টাইপ3. গর্ভকালীন ডায়াবেটিস অবস্থায় ঘটে থাকতে পারে সাধারণত শিশু জন্ম দেওয়ার পর যদি এটি পরবর্তী জীবনে একটু ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে

টাইপ4. ম্যাচিউরিটি অন সেট ডায়াবেটিস অফ দা ইয়ং(mody) এর মতে ডায়াবেটিস একটি বিরল রোগ যা সাধারণত ২৫ বছর বয়সের আগে বিকাশিত হয় তবে এটি একটি জেনেটিক মিউটেশনের কারণে ঘটে তবে ডায়াবেটিস বয়স ভেদে সৃষ্টি হতে দেখা যায় না যেকোনো বয়সেই হতে পারে তবে বিশেষ করে ৪৫ বছরের মানুষের ডায়াবেটিসের সংখ্যা একটু বেশি

আরো পড়ুন:  ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

ডায়াবেটিসের লক্ষণ সমূহ কি কি

ডায়াবেটিস এমন একটি অবস্থা যা আপনার শরীর কিভাবে রক্ত শর্করা( গ্লুকোজ) প্রক্রিয়া প্রভাবিত করছে এবং নিয়ন্ত্রণ করছে তার ওপর নির্ভর করে এবং আরো বিভিন্ন নিয়ম পরিবর্তিত হতে পারে নিচে নিয়মগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:-

সাধারণ লক্ষণ:-ঘন ঘন প্রসাব (পলিউরিয়া) প্রসবের প্রয়োজন বেড়ে যায় বিশেষ করে রাতের বেলাতে। এবং দিনের বেলাতে ও প্রসবের লক্ষণ ঘন ঘন দেখা যায় এবং অত্যধিক তৃষ্ণা অনুভব করা প্রচুর তরল পান করা চরম ক্ষুধা (polyphphagia) খাওয়ার পরেও খোদা বেড়ে যাওয়া ওজন বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি

ক্লান্তিল লক্ষণ:-পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিয়েও ক্লান্ত বা দুর্বল বোধ করা

ঝাপসা দৃষ্টি লক্ষণ:-স্পষ্ট দেখতে অসুবিধা বা দৃষ্টি পরিবর্তন হতে পারে

ক্ষতগুলির ধীর নিয়ামক লক্ষণ:-কাঁটা ক্ষত বা ঘা যা ধীরে ধীরে নিরাময় করে এগুলো তাড়াতাড়ি শুকাতে সাহায্য করে না বরং আরো সময় নেই

ঘনঘন সংক্রমণ:-বিশেষ করে মাড়ি বা ত্বকে সংক্রমণ দেখা দেয় এবং বিশেষ করে হাতে বা পায়ে খিটখিটে ব্যথা অনুভব করা বা মেজাজের পরিবর্তন হতে পারে

আরো পড়ুন: ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

ডায়াবেটিসের চিকিৎসা কি কি

ডায়াবেটিস চিকিৎসার লক্ষ্য রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা এবং জটিলতা প্রতিরোধ করা জীবনের মান উন্নয়ন করা তবে সাধারণত কিছু নিয়ম নিচে অন্তর্ভুক্ত করা হলো যেমন:-শাকসবজি গোটা শস্য প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বির সমৃদ্ধ সেশন খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা অপরিহার্য

শারীরিক কার্যকলাপ নিয়ম :-কার্যকর ভাবে শক্তি জোগাতে ব্যবহার করে এবং রক্তের শর্করার মাত্রা কমায়

ওজন ব্যবস্থাপনা;-ডায়াবেটিস পরিচালনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর ওজন অর্জন এবং বজায় রাখা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য ওজন যদি সঠিক থাকে তাহলে ডায়াবেটিস সবসময় নিরময় করা সম্ভব

ওষুধ: ডায়াবেটিসের জন্য মেট ফর্ম ইন সালফান লুরিয়াস এবং (ডিপিপি-4) ইনহেভেটর জাতীয় ওষুধ রক্তের সর্কার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে থাকে তবে বিশেষ করে পরিশ্রম এবং দৌড়ানোর ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ হিসাবে কার্যকর লাভ করে


জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

জুমু আর দিনের বিশেষ আমল

পোস্ট সূচীপত্র

  • জুম আর দিন সুরা কাহাফ পড়ার ফজিলত
  • জুম আর পর মুস্তাহাব দোয়া
  • দরুদ পড়ার ফজিলত
  • জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

জুম আর দিন সূরা কাহাফ পড়ার ফজিলত

হযরত ইবনে আব্বাস ও আবু হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত আছে যে ব্যাক্তি জুম আর দিনে অথবা তার রাতে সূরা কাহাফ পাঠ করে তাকে তার পড়ার স্থান থেকে মক্কা শরীফ পর্যন্ত নুর দান করা হয় এবং দ্বিতীয় জুমআর ও আরো তিন দিন মাগফেরাত করা হয় । ৭০ হাজার ফেরেশতা সকাল পর্যন্ত তার প্রতি রহমত প্রেরণ করে । সে ব্যথা পেটের ফোড়া বাত কুষ্ঠ এবং দাজ্জালের ফেতনা থেকে নিরাপদে থাকে ।

আরো পড়ুন: ওজুর করার সুন্নত তরিকাগুলো জেনে নিন

জুম আর নামাজের পূর্বে অথবা পরে কেহ সুরা কাহাফ পড়লে তার জন্য আরশের নিজ হতে আসমান বরাবর লম্বা এক নূরের যদি প্রকাশ পায় । যা অন্ধকারাচ্ছ কেয়ামতের দিনে তার কাজে আসবে । এবং পূর্ববর্তী সময় হতে এ পর্যন্ত তারা যত গুনহা হয়েছে সব মাফ হয়ে যাবে ।

জুমআর পর মুস্তাহাব দোয়া

হে আল্লাহ অমুখাপেক্ষী হে প্রসংশিত হে প্রথমে সৃষ্টিকারী পূর্ণবার সৃষ্টিকারী হে দয়ালু হে প্রিয় আমাকে আপনার হালাল রিজিক দ্বারা হারাম থেকে রক্ষা করুন এবং আপনার অনুগ্রহ দ্বারা আপনি ব্যতীত সবকিছুর প্রতি অমুখাপেক্ষী করুন । বর্ণিত আছে কেউ যথারীতি এই দোয়া পাঠ করলে আল্লাহ তা'আলা সৃষ্ট জীব থেকে বেপরোয়া করে দেন এবং তাকে ধারণাটিত স্থান থেকে রিজিক পৌঁছান ।

দুরুদ পড়ার ফজিলত

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন জুমার দিন ওই সবচেয়ে অধিক ফজিলতের দিন । এদিন কেয়ামতের জন্য সিংগাই ফু দেওয়া হবে তোমরা এদিনে আমার জন্য বেশি পরিমাণে দুরুদ পাঠ করো । তোমরা যখন ঐদিন দরুদ পাঠ করো সাথে সাথে তা আমার সামনে পেশ করা হয় । সাহাবায়ে কেরাম আরজ করলেন ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার সামনে কিরূপে পেশ করা হয়? মৃত্যুর পর তো আপনার হাড় পর্যন্ত থাকবে না তখন মহানবী হযরত রাসূলে খোদা( সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ পাক জমিনের জন্য নবীদের শরীর হজম করা হারাম করে রেখেছেন (আবু দাউদ )

আরো পড়ুন: ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

জুমার দিন দোয়া কবুলের সময়

নবী করীম (সা:) বলেছেন জুমার দিনে এমন একটি সময় আছে যে ওই সময় আল্লাহপাক প্রত্যেকটি মুমিন বান্দার প্রার্থনা অবশ্যই কবুল করবেন । ইমামগণের মতে সময়টি হল জুমার নামাজের খুতবা আরম্ভ হওয়ার সময় হতে নামাজ শেষ হওয়া পর্যন্ত আবার আসরের পরে দিনের শেষ ভাগে । হযরত ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু শুক্রবার দিনের শেষে আসরের পর সব কাজ ছেড়ে আল্লাহর জিকির এবং দোয়ায়ে মশগুল থাকতেন । (বুখারী) হযরত ফাতেমা রাঃ এ সময়ের প্রতি দৃষ্ট রাখতেন এবং খাদেমাকে বলতেন সূর্যের দিকে তাকিয়ে থাকো । 

যখন দেখো সূর্য অস্ত যাওয়ার উপক্রম হয়েছে তখন আমাকে খবর দাও খাদেমা তাই করতো হযরত ফাতেমা এ সময় দোয়া করতে মুশকিল হয়ে পড়তেন । তিনি এটা তার পিতার কাছে থেকে অবলম্বন করেছিলেন ।

আরো পড়ুন:  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ  পড়ুন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ পড়ুন

মানুষ জীবনে কোন না কোন ভাবে কষ্ট পেয়ে থাকে । দুঃখ কষ্ট মানব জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ সে যন্ত্রনা অনেকেই কান্নার মাধ্যমে প্রকাশ করেন আবার সেই ব্যথা বুকে চেপে রাখেন অনেকে খেয়ে চাপা বিনোদনের কথা টি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব তাই সম্পূর্ণ চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস গুলো পড়তে হলে আমাদের আর্টিকেল গুলো সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে অবশ্যই পড়বেন

১০০ টি চাপা কষ্টের মেসেজ  পড়ুন

অনেক মানুষ আছে যারা তাদের ব্যথা চাপা দিতে পছন্দ করে । কিন্তু কখনো কখনো সে চাপা ব্যথা অনেক বেশি ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়ে পড়ে । তাই সেই বেদনা প্রকাশের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্ট্যাটাস কোড এবং ক্যাপশন আমাদের কাছে রয়েছে । এখন আমরা সেইসব স্ট্যাটাস আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব । তাই সেই স্ট্যাটাস গুলি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন ।

আলোচ্য বিষয় 

  • চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস
  • চাপা কষ্টের মেসেজ
  • চাপা কষ্টের উক্তি
  • কষ্টের ক্যাপশন

চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস

মনের কষ্টটা যতটা সম্ভব প্রকাশ করলে বা কার সাথে শেয়ার করলে সেই ব্যথা হালকা হয়ে যায় । কিন্তু দুঃখ অন্যের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে পারে না । স্ট্যাটাস তাদের সে দুঃখ ভাগাভাগি করার উপায় সেই স্ট্যাটাসগুলো নিচে দেওয়া হল ঃ

সফলতা অর্জন করতে হলে সব সময় বাধা-বিপত্তি আসে আর সেই বাধা বিপত্তির মধ্যে কষ্ট লুকিয়ে থাকে এই কষ্টকে পার করতে পারলে সফলতা অর্জন করা সম্ভব হবে ।

প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে সবচেয়ে বড় শিক্ষা হয়ে থাকে । কখনো কোনো ভাবে কারো না কারো কাছ থেকে একবারের জন্য হলেও সে ঠকে যায় ।

আরো পড়ুন:  গুগল এডসেন্স কিভাবে কাজ করে 

বাস্তবতা বড়ই কঠিন প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলে প্রয়োজন হারিয়ে যায় এটাই বাস্তব ।

জীবনের সবথেকে পছন্দের জিনিসগুলো হয়তো দামি নয়তো নিষিদ্ধ হয়তো অবৈধ নয়তো বা অন্য কারো আসলে এটাই বাস্তব ।

চাপা কষ্টের উক্তি

অনেকে তাদের কষ্টকে বুকে ধারণ করে বিভিন্ন ধরনের উক্তি উপস্থাপন করেছেন আমরা সেই সকল মানুষের উক্তি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব । প্রকৃতপক্ষে তারা তাদের হৃদয়ের বেদনার মাধ্যমে উন্মোচিত হয়ে থাকে । তাই আপনি চাইলে সেগুলোও দেখতে পারেন তো চলুন শুরু করা যাক ।

মানুষ যার কাছ থেকে একবার কষ্ট পায় আসলে সেটা কষ্ট নয়, বরং সেটা হলো জীবনের একটি বড় শিক্ষা মাত্র সেখান থেকে বড় কিছু শিক্ষা অর্জন করা যায় ।

কষ্টের ক্যাপশন

আমাদের ভাষা বাংলা এবং মাতৃভাষা আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলে অনেক শান্তি পায় । মাতৃভাষায় কিছু প্রকাশ করা সহজ তাই এখন আমরা আপনার সামনে যেসব ক্যাপশন তুলে ধরার চেষ্টা করব সেগুলোই বাংলা ভাষায় । কারণ বাংলা ভাষা আমাদের সকলের মাতৃভাষা এবং এই ভাষায় সমস্যাটি স্থাপন করা সহজ হবে ।  

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম থেকে ইনকাম করার সহজ উপায়

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

ইউটিউব মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হবে

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা ইউটিউবে কিভাবে মার্কেটিং করবেন এই চিন্তা নিয়ে ভাবছেন । আর নয় ভাবনা আর নয় চিন্তা আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলগুলো মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি সকল সমস্যার সমাধান পেয়ে যাবেন আশা করি । তো বন্ধুরা চলুন তাহলে আর্টিকেলগুলো শুরু করা যাক ।

 পোস্ট সূচীপত্র

  • ইউটিউব মার্কেটিং কি
  • ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার
  • ইউটিউব মার্কেটিং করার সফল উপায়
  • ইউটিউব ভিডিও এসইও

ইউটিউব মার্কেটিং কি

অনলাইন মার্কেটিং জগতের ধারণা বদলে দিয়েছে ইউটিউব । কয়েক বছর আগে এটা বলা বিশ্বাসযোগ্য ছিল যে টিভি বিজ্ঞাপন একটি পণ্যের প্রচারের অন্যতম সেরা উপায় ছিল । আজকের ডিজিটাল দুনিয়ায় ইউটিউব মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে অন্যান্য মিডিয়াকে পেছনে ফেলে দিয়েছে । তাই এই সময়ে ইউটিউব মার্কেটিং কে ব্যবসার প্রচার ও প্রসারের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে । পূর্ববর্তী বিজ্ঞাপন ধারণাগুলোতে গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া পাওয়া খুবই সময়ে সাপেক্ষ ছিল । কিন্তু ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই দ্রুত গ্রাহকদের কাছে সরাসরি পৌঁছে যাচ্ছে । ইউটিউব মার্কেটিং এর ফলাফল খুবই দ্রুত ইউটিউব মার্কেটিং গ্রাহকের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারছে কিছু সঠিক নিয়ম মেনে ইউটিউব marketing এর মাধ্যমে যে কেউ তাদের ব্যবসা বা অন্য বাজারজাত করতে পারেন ।

আরো পড়ুন: ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার

এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে ইউটিউব মার্কেটিং কি তা জানলেও ইউটিউব মার্কেটিং কিভাবে কাজ করতে হয় সে সম্পর্কে আইডিয়া বা ধারণা না থাকলেও ইউটিউব মার্কেটিং এ অসম্ভব হয়ে পড়বেন । এর জন্য আপনাকে কতগুলো ধাপ অতিক্রম করতে হবে তা নিজে দেওয়া হল ।

নিজের ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করা

গুগলের একটি কোম্পানি হল ইউটিউব মাধ্যম । তাই প্রথমে আপনাকে একটি গুগল একাউন্ট খুলতে হবে । যা আমরা জিমেইল অ্যাকাউন্ট নামে জানি । এই জিমেইল একাউন্ট দিয়ে আপনি সরাসরি ইউটিউব এ সাইন ইন করতে পারবেন আপনি আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী আপনার জিমেইল একাউন্ট তৈরি করে ফেলতে পারবেন ।

আপনার ইউটিউব চ্যানেল সেট আপ করুন

আপনি গুগল একাউন্টে সাইন ইন করার পর ইউটিউবকে আপনার ফ্রেন্ড অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারেন ব্যবহারকারীর নাম ইত্যাদি পরিবর্তন করতে পারবেন । তারপর মাই চ্যানেল ক্লিক করুন । তারপর আপনার পছন্দমত বা প্রয়োজনীয় নাম দিয়ে চ্যানেলটি ক্রিয়েট করে ফেলুন তারপর আপনি ব্র্যান্ড একাউন্ট এর অনুমতি পাবেন । তারপর আপনি নাম দিয়ে একাউন্ট তৈরি করে ফেলুন । তারপর আপনার ব্যবসার জন্য আপনার ব্র্যান্ড অ্যাকাউন্ট কাস্টমার করে ফেলুন । চ্যানেল আইকন এবং চ্যানেল ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি আপনার ব্র্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন আপনার ব্যান্ড সম্পর্কে ধারণা দিতে পারবেন এবং চ্যানেল আইকন এবং চ্যানেল ডিজাইনের মাধ্যমে আপনি সহজেই পরিচিত লাভ করে ফেলতে পারবেন ।

আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা হলে করণীয় কি

ইউটিউব মার্কেটিং কত প্রকার

ইউটিউবে সঠিক চ্যানেল তৈরি করুন চ্যানেল তৈরি শুরুতে আপনাকে সেখানে কি ধরনের ভিডিও থাকবে তা ঠিক করে ফেলতে হবে । ভিডিও হতে পারে সম্পূর্ণ বিনোদন শর্ট ফিল্ম বিনোদনমূলক বা যেকোনো কিছুর ভিডিও হতে পারেন । টিভির মতোই ইউটিউবে আলাদা মুভি চ্যানেল নিউজ চ্যানেল এবং স্পোর্ট চ্যানেল রয়েছে । কাজের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়ার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে একজনের চ্যানেলের বিষয়বস্তু অন্যান্য চ্যানেলের সাথে কিছুটা আলাদা টাইপের হয় ।

সর্বদা এমন ভিডিও তৈরি করার চেষ্টা করুন যাতে দর্শকরা সম্পূর্ণ তথ্য এবং বিনোদনমূলক সেবা পায় । যে বিষয়ে আপনি ভিডিও তৈরি করা ভাবছেন সেই বিষয়ে সম্পূর্ণ জ্ঞান নিয়ে আপনাকে ভিডিওটি তৈরি করে সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে তাহলে আপনি আস্তে আস্তে পরিচিত লাভ করতে পারবেন  ।

প্রতিটা মুহূর্তে অনেকগুলো ভাইরাল বিষয় ঘটে থাকে সেই ভাইরাল বিষয়গুলোতে ইউটিউবে প্রচুর সার্চ হয়ে থাকে তাই সেই সময়ে ইউটিউবে ভাইরাল বিষয়ক ভিডিও তৈরি করলে সহজেই মানুষের দৃষ্টি কেড়ে নিতে পারবেন তবে আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে এই ভাইরাল বিষয়গুলো আপনার চ্যানেলের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা সেই বিষয়ে আপনাকে অনেকটাই খেয়াল রাখতে হবে।

ইউটিউব ভিডিও SEO

সার্চ ইঞ্জিন বলতে আমরা বিশেষ করে গুগল এবং ইউটিউব ভিডিও সার্চ করা বোঝায় । উদাহরণস্বরূপ আপনি যদি গুগলে একটি বিষয় অনুসন্ধান করেন তবে সে বিষয়ে অনেকগুলো বিষয়বস্তু উঠে আসতে পারে আপনি যে বিষয়ে অনুসন্ধান করেছেন তার বিষয়বস্তু কেন উঠে আসে কিন্তু অনলাইনে হাজার হাজার কন্ঠে আছে আপনি যে বিষয়ে অনুসন্ধান করেছেন তারা বিষয়বস্তু কেন সার্চ বেরিয়ে আসে অন্য কোন মাধ্যম ও হতে পারতো তাহলে শুধুমাত্র বিষয়বস্তু কেন আপনি অনুসন্ধান করেছেন এর একমাত্র কারণ হলো SEO ।

আরো পড়ুন: ঘরোয়া পদ্ধতিতে রূপচর্চা কিভাবে করবেন

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটিং কি - ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার উপায়

ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কি এবং সমস্যাগুলো কি কি তা জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারণ ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে এই বিষয়গুলোর শুরু ও শেষ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করা প্রয়োজন হয় যারা ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে চান তাদের যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল স্টম্ভ সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা থাকে তাহলে অ্যাডভান্স লেভেলে যাওয়ার পথ অনেকটাই সহজ হয়ে যায় তো চলুন আজকের এই ডিজিটাল মার্কেটিং এ এ টু জেড নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

পোস্ট সূচীপত্র 

  • ডিজিটাল মার্কেটিং কি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ


ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং এর সংজ্ঞা সহজ কথায় বলতে গেলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল ইন্টারনেট এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস ব্যবহার করে পণ্য এবং পরিষেবার জন্য সঠিক দর্শকদের কাছে সহজে পৌঁছানোর মাধ্যম। একই সাথে বিক্রয় বৃদ্ধি করার একটি পদ্ধতি। সার্চ ইঞ্জিন আবিষ্কারের পর থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বিপণন কার্যক্রম চলে আসছে তবে সময়ের সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিবর্তন হয়ে আসছে আজকাল ডিজিটাল মার্কেটিং সার্চ ইঞ্জিন এর ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে ব্যবহার করে আসছে।

বিশেষ করে যখন আমরা ফেসবুক লগইন করে থাকি তখন বিভিন্ন পণ্য ও পরিষেবার বিজ্ঞাপন সক্রিয়ভাবে আমাদের হোমপেজে প্রদর্শন হয় আর এই কাজগুলো করে থাকে ডিজিটাল মার্কেট এর সকল কর্মচারীরা। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন ডিজিটাল মার্কেটিং কি যেমন একজন ব্যক্তির ল্যাপটপের ব্যবসা আছে বাজারের দোকানে ল্যাপটপ বিক্রি করে মোটামুটি অনেকটাই ভালো আয় করে থাকেন কিন্তু ব্যবসায় তার ল্যাপটপ অনলাইনে বিক্রি করতে চান প্রকৃতপক্ষে সেই ব্যবসায়ীরা অনলাইনে নিজেদের বিক্রি করার পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন নয়।

এজন্য তাদের একজন ফ্রিল্যান্সার ডিজিটাল মার্কেটার নিয়োগ করতে হবে সেই সূত্র অনুযায়ী কেউ যদি ডিজিটাল মার্কেটে এবং সেই ব্যক্তির ল্যাপটপের ব্যবসাকে অনলাইনে রূপান্তর করতে চান তবে সোশ্যাল মিডিয়ার পাশাপাশি গুগলে সার্চ বারের সাহায্যে নিতে পারেন তাই একজন ডিজিটাল মার্কেটার হওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ এবং কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শিখতে হয় সে সকল সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অপরিহার্য হিসেবে পরিলক্ষিত হয়ে থাকে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি 


ডিজিটাল মার্কেটিং কি সে সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি অন্য যেকোন বিষয়ের মত ডিজিটাল মার্কেটিং বৈচিত্র আছে মূলত এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং প্রধান স্তম্ভ বলা হয়ে থাকে ডিজিটাল বিপণন শুধুমাত্র একটি সেক্টর নয় কিন্তু এর সাথে জড়িত অনেক কারণ রয়েছে যা পুরোপুরি প্রক্রিয়াটিকে খুব সহজ ভাবে করে থাকে ফ্রিল্যান্সিং এমনই একটি সেক্টর কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং সেভ করতে টার্গেট করে অনেক ধরনের কাজের উল্লেখ রয়েছে।

যেমন ওয়েব ডিজাইন ডিজিটাল মার্কেটিং সবাই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের অধীনে চলে এসেছে একইভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর অধীনে অনেক বিষয় রয়েছে যা একে অপরের থেকে আলাদা।

তবে একজন নতুন বার ডিজিটাল মার্কেটরের প্রধান বেসিক নলেজ নিতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি এবং কি কি সকল বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত আশা করি আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রত্যেকটি বিষয় মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করবেন নিচে ডিজিটালকে সেই সকল বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়েছে।

  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 
  • সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 
  • সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং 
  • কনটেন্ট মার্কেটিং 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 

সোশ্যাল মিডিয়া আজকাল ডিজিটাল মার্কেটিং পরিচালনায় একটি বিশাল ভূমিকা পালন করে আসছে আমরা যখন ফেসবুকে প্রবেশ করে থাকি একটি ফেসবুক পেজ থাকে যেখানে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখানো হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ হিসেবে পরিলক্ষিত অর্থাৎ একজন ডিজিটাল বিপণনকারী একটি ব্যবসার জন্য বা ব্যক্তিগতভাবে একটি বিজ্ঞাপন প্রচার চালানোর মাধ্যমে একটি বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং এস এম এম করতে একজনকে অবশ্যই এড ক্যাম্পেন অ্যাড ম্যানেজার অডিয়েন্স লোকেশন ট্যাগ চালানোর ক্ষেত্রে খুব বিশেষ জ্ঞান রাখতে হবে।

আরো পড়ুন: অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন দ্বিতীয় স্থানে রাখা হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর স্তম্ভে। সার্চ ইঞ্জিন মূলত একটি ওয়েবসাইট গুগল এ প্রথম স্থান অধিকার করার একটি পদ্ধতির হিসাবে লক্ষিত হয়েছে যদি কারো একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখান থেকে প্রচার পর্যন্ত পরিচালনা করার জন্য একজন এসইও বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন হয়ে থাকে। একজন ওয়েব ডেভেলপার সেই বিষয়গুলো বিশ্লেষণ করেন এবং সঠিক কীওয়ার্ড ট্যাব বসিয়ে ওয়েবসাইট গুলো রেংকিং এ নিয়ে যান।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং 

যদিও অনুসন্ধান ইঞ্জিন বিপন্ন এসইওর অনুরূপ ভূমিকা পালন করে তবে দুটি আসলে কিছুটা আলাদা একজন সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটারকে সাধারণত সার্চ ইঞ্জিন থেকে সরাসরি বিক্রয় নিশ্চিত করার কথা মাথায় রেখে নিয়োগ করা হয়ে থাকে মূলত এই ধরনের ডিজিটাল মার্কেটটাররা গুগলে বিজ্ঞাপন প্রচারণ করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মারকেটিং সম্পর্কে জানতে হবে যেমন অডিয়েন্স লোকেশন অডিয়েন্স ক্যাটাগরি সিপিসি বিগ বাজেট ট্যাগ এবং অন্যান্য ধরনের তিনি সম্পর্কে নিখুঁতভাবে জেনে তবেই একটি নিখুঁত বিজ্ঞাপন চালানো সম্ভব হবে।

কনটেন্ট মার্কেটিং 

কন্টেন মার্কেটিং মূলত ভিডিওর মাধ্যমে দর্শকদের কাছে পৌঁছানোর একটি মাধ্যম হিসেবে পরিলক্ষিত আমরা যখন ফেসবুকের রিল ভিডিও বা ইউটিউবে ভিডিও দেখি তখন কিছু পণ্য পর্যালোচনা ভিডিও আমাদের সামনে আসে। এবং এটি মূলত কনটেন্ট মার্কেটিং এ বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুন: ওজুর করার সুন্নত তরিকাগুলো জেনে নিন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ 


ডিজিটাল মার্কেটিং এর মূল স্তম্ভ গুলো জেনে কেউ যদি নিজেকে একজন বিশেষজ্ঞ হিসেবে গড়ে তুলতে পারে তাহলে আমরা আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই উজ্জ্বল হতে পারে। কারণ সময়ের সাথে সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং অন্য মাত্র পৌঁছে যাচ্ছে। আরো তিন বছরের ডিজিটাল মার্কেটিং কতটা চাহিদা পূর্ণ হবে তা বর্তমান মার্কেটপ্লেস দেখলে বোঝা যায়। তাই বলা যায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ খুবই ভালো এবং উজ্জল মনে করা যেতে পারে। 


উপসংহার 

বন্ধুগণ আমরা আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রধান স্তম্ভ কয়টি এ বিষয় সম্পর্কে খুব ভালোভাবে ধারণা পেয়ে গেলাম। আশা করি ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় গুলো আপনারা ভালোভাবে বুঝে শুনে ভালো মানের আইটি সেন্টারে ভর্তি হবে এরপরও ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনাদের যদি কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে আমাদের কমেন্ট বক্সে গিয়ে কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

আপনি যদি দীর্ঘসময়ের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয় থাকেন তবে আপনি অবশ্যই ফ্রিল্যান্সিংয়ের কথা শুনেছেন এবং শুনছেন। ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান সময়ে তরুণদের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত আছ। অনেকেই মনে করেন যে এই মুহূর্তে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করা যায় কিন্তু ভবিষ্যতে এই প্লাটফর্মটি আর অর্থ উপার্জনের উপায় নাও হতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি জানুন

চলুন আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা করা যাক। এছাড়াও আজকের নিবন্ধনে আপনি যে অন্যান্য বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তা হল ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এবং ফ্রিল্যান্সিং এর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি সব প্রশ্নের উত্তর পেতে আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পড়ুন তাহলে সকল বিষয়ে সম্পর্কে জানতে পারব।

পোস্ট সূচীপত্র

  • ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি
  • ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়
  • ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেমন
  • ফ্রিল্যান্সিং এর বর্তমান অবস্থা কেমন
  • বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এক কোন কাজের চাহিদা বেশি
  • উপসংহার

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি

ফ্রিল্যান্সিং হলো মূলত ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে ইন্টারনেটের বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক কাজ সম্পন্ন করে অর্থ উপার্জন করে থাকে। বর্তমানে অনলাইন ভিত্তিক কাজ সম্পন্ন করে অর্থ উপার্জন করা যায়। বর্তমান বিশ্বে বাংলাদেশের বিপুল সংখ্যক বেকার মানুষ তাদের কর্মসংস্থানের চাহিদা মেটাতে ফ্রিল্যান্সিং চাকরির সম্পর্কে সচেতন আছ। ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে অফিস সময়ের মতো কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন নেই। যেহেতু এটি মূলত একটি স্বাধীন এবং মুক্ত পেশা হিসেবে উল্লেখ করা হয় তাই তরুণ সমাজ ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো খুব সযত্নে করে থাক।

আরও পড়ুনঃ অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া

কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করতে হলে অবশ্যই কিছু দক্ষতা অর্জন করতে হবে। সেই সেক্টরে আসা তার কখনোই কাম্য হবে না তারা কখনোই অর্থ উপার্জন করতে পারবেনা। কমিউনিকেশন স্কিল থেকে শুরু করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর সম্পর্কে এ থেকে জেড বোঝার জন্য আপনি কাজ করব।প্রশ্নটির উত্তর দিতে একটি উদাহরণ ব্যবহার করা যায়ঃ ফ্রিল্যান্সিং কি? ধরুন ওবায়দুর সাহেবের বাজারের একটি কাপড়ের দোকান রয়েছে এখন তিনি তার পণ্য অনলাইনের মাধ্যমে বিক্রি করতে চান সে ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে আর কোন চিন্তা নেই। চলুন ফ্রিল্যান্সিং কাজ কি এবং অন্যান্য ধরনের কাজ যা নিচে দেওয়া হলঃ

  • ডিজিটাল মার্কেটিং
  • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • ভিডিও এডিটিং
  • এনিমেশন তৈরি
  • কোডিং
  • ব্লগিং

ওপরের বর্ণিত কাজগুলো মূলত একজন ফ্রিল্যান্সার দ্বারা সম্পন্ন। আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং এবং ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের চাকরি সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানতে চান তাহলে আপনি আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। আপনি চাইলে সকল সেক্টর সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন আমাদের সেক্টর ভিজিট ক।


ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয় এই প্রশ্নে প্রথমে জানতে হবে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করা যায়। একজন প্রেসাদার ফ্রিল্যান্সার তার সাফল্য ের পর ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করেন না। অনেকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর থেকে টাকা আয় করতে পারবেন কিনা তা নিয়ে অনেক কষ্টে আছেন। তাহলে আমাদের জানা উচিত কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে হয় বা খুব সহজে মার্কেটপ্লেসে লাভ করার জন। কোন প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হয়।

আরও পড়ুনঃ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিয়ে আজই শুরু করুন

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে হলে প্রথমে আপনাকে একটি মাধ্যম বেছে নিতে হবে। কুলুঙ্গির জন্য আমরা ইতিমধ্যে উপরের ফ্রিল্যান্সিং চাকরি সম্পর্কে জানি। তারা মূলত ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের নিচ ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইনে আগ্রহী তাহলে আপনার কুলুঙ্গি হবে গ্রাফিক্স ডিজাইন। আপনি যদি গ্রাফিক ডিজাইনের উপর কাজ করতে চান বা ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে আপনাকে গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে তাহলে আপনি সঠিকভাবে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন। কারণ গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টরের ব্যানার কাভার পেজ, লিফলে্‌, পোস্টার লোগো ডিজাইন করতে হয়। তাই বেসিক লেভেল ডিজাইনিং শেখার জন্য এখন youtube এ বিভিন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইন টিউটোরিয়াল দেখা যায়। কয়েক দিনের সে টিউটোরিয়াল দেখার পর আপনি পর্যাপ্ত জ্ঞান অর্জন করার পরে, আপনার উচিত ভাল মানের আইটি সেন্টার সন্ধান করা এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন এর উপর একটি কোর্স করা। তাহলে আপনি একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসাবে অনলাইন প্লাটফর্মে একটি পরিচিত মুখ হিসেবে কাজ করতে পারবেন এবং সাফল্য নিয়ে আসতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে কিছু সেক্টরের নাম দেওয়া হল ।

  • ফাইবার (Fiverr)
  •  Up work
  • ফ্রিল্যান্সার ডটকম(Freelancer.com)
  • গুরু ডট কম(Guru.com)

মূলত এই সমস্ত মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সিং কাজ করে কি না এই প্রশ্ন একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করবে এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ মার্কেটপ্লেসের পারফরমেন্সের ওপর নির্ভর করে থাকবে।


ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেমন

বর্তমান সময়ে, বা বর্তমান বিশ্বকে তথ্যপ্রযুক্তির যুগ বলা হয়। ভবিষ্যতে আরো দিন আসবে, বিশ্ব আধুনিক প্রযুক্তির সাথে আরও আপডেট হবে। তাহলে দেখা যাবে সব ধরনের চাকরি ফ্রিল্যান্সার দের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। আপনি যদি শুধু বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের দিকেও তাকান তাহলে বুঝবেন বিশ্বে প্রতিদিন কত মিলিয়ন ডলার ফ্রিল্যান্সারদের বিনিয়োগ করা হচ্ছে। এমন হতে পারে যে আপনি এক বছর ধরে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে আছেন কিন্তু একটি কাজের অর্ডার পাচ্ছেন না অনেক সাফল ফ্রিল্যান্সার দুই বছর ধরে বেকার থাকার গল্প আমাদের মাঝে আছে। কিন্তু কখনোই ফ্রিল্যান্সিং জগতে হাল ছাড়েননি। তাই আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার কেমন হবে তা অনেকটাই আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কিভাবে উন্নতি করবে তা নির্ভর করে আপনি কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করার চেষ্টা করেন তার ওপর\। ধরুন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে কাজ করছেন?

আরও পড়ুনঃ সবচেয় বেশী প্রোটিন কোন খাবারে

একজন বিদেশী ক্লায়েন্ট তার পণ্যের জন্য একটি বিজ্ঞাপন প্রচার চালানোর জন্য আপনাকে নিয়োগ করেছেন। ফেসবুকে বিজ্ঞাপন প্রচার চালানোর জন্য অ্যাড ম্যানেজার কিভাবে ব্যবহার করতে হয় তা আপনি মোটামুটি জানেন। কিন্তু আপনি অডিয়েন্স টার্গেট এবং লোকেশন সম্পর্কে তেমন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন নন। তারপর আপনাকে তাদের পণ্য বা প্রচার অভিযান বিক্রি করার জন্য নিয়োগ করেছে, আপনি বিজ্ঞাপন প্রচার চালানোর পরে পণ্যের বিজ্ঞাপনটি ভুল দর্শকদের কাছে চলে যাবে। উদাহরণস্বরূপ, আপনাকে একটি টি-শার্ট বিক্রি এবং প্রচারের জন্য নিয়োগ করেছেন।

আপনি সে টি-শার্টটি বিজ্ঞাপন এমন একটি শ্রোতার কাছে নিয়ে গিয়েছেন যারা সেই বিষয়টিতে কোন আগ্রহী ছিল না সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য নির্ধারিত বাজেট নষ্ট হয়ে যাবে। আর যদি এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় তাহলে আপনার সব ধরনের কাজের অর্ডার পাওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি এবং এর ক্যারিয়ার কি তার নির্ভর করে আপনার দক্ষতা স্কেলের ওপর।

ফ্রিল্যান্সিং এর বর্তমান অবস্থা কেমন

ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের বর্তমান অবস্থার কথা যদি বলি তাহলে ২০২৫ সাল এ এই খাতে ব্যাপক প্রতিযোগিতা দেখা যাবে। বিশেষ করে ডিজিটাল মার্কেটিং জনপ্রিয়তা অনেকটাই বেশি পাচ্ছে। ডিজিটাল মার্কেটিং কি এবং কত প্রকার আছে সে সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা নিতে চাইলে আমাদের আর্টিকেলগুলো ভালোভাবে পড়তে হবে তাহলে সে সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা পাবেন।

আজকাল ক্রেতার তুলনায় বিক্রেতার সংখ্যা অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সারদের সংখ্যা বেড়েছে ফলে মার্কেটপ্লেস থেকে কাজ পাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ছে।

উদাহরণ স্বরূপ ্গুগল , up work market place যদি একটি কাজের অর্ডার আসে হাজার হাজার লোক ভিড় ক। আগে দেখা যেত একটি কাজের অধীনে কয়েকজন লোক ভিড় করতো এছাড়াও সেই সময় কাজের বাজার করার জন্য কোন সংযোগ কেনার প্রয়োজন ছিল না। এখন যখন চাকরির সার্কুলার দেওয়া হয় তখন অনেকেই টাকা বিনিয়োগ করে কানে কিনে বিট করে। ফল । ফলস্বরূপ কাজ খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে বিশেষ করে নতুনদের জন্য যারা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রবেশ করেছেন।

কিন্তু কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাববেন না। তার নিজের কাজ অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি তা নিয়ে গবেষণা করতে তাকে কমপক্ষে এক বছর থেকে দুই বছর সময় নিতে হবে সেই সময়কালে তাকে দক্ষতা উন্নয়ন এবং যোগাযোগ দক্ষতা বিকাশের জন্য কঠোর থেকে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। তাহলেই আশা করা যায় যে আপনি সেই সকল ধাপ পেরিয়ে সফলতা অর্জন করতে পারবেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি

আজকাল ফ্রিল্যান্সিং এ কোন কাজের চাহিদা বেশি এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া খুবই কঠিন হয়ে পড়েছে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সব চাকরি একে অপরের সাথে সম্পর্কযুক্ত। অন্য কথায়, ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের কাজগুলো মেনে নিয়ে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে ব্যবসা চালানোর সম্ভব নয়। তাই কোন কাজের চাহিদা বেশি হবে বলা মুশকিল হয়ে পড়েছ। ব্যাপারটা একটু বোঝার চেষ্টা করি একজন ব্যক্তিকে বিবেচনা করুন যিনি ব্যবহারিক জীবনে একজন ব্যবসায়ী।

এখন তিনি অনলাইনে তার ব্যবসা বাড়াতে চান তারপর তার পণ্য বিক্রি করার জন্য একজন ফ্রিল্যান্সার দরকার। পণ্য বিক্রি করার জন্য প্রথমে আপনার একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট দরকার হবে বা প্রয়োজন । আপনি যদি একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তবে আপনাকে একজন ওয়েব ডেভেলপার নিয়োগ করতে হবে যিনি আপনার জন্য একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করে দেবে । এছাড়াও ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য একজন ওয়েব ডিজাইনের প্রয়োজন হবে ।

আরও পড়ুনঃ মাথা ব্যাথা হলে করণীয় কি

অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি তা জেনে যদি আপনি দক্ষতা অর্জন করতে চান বা পারেন তাহলে  ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি হবে তা নিয়ে আর কোন চিন্তা থাকবে না আপনার ।

উপসংহার

ভালোবাসার মানুষেরা, আজকে আমরা নিবন্ধনের একেবারে শেষে চলে এসেছি আশা করি আপনি আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে কিছু বুঝতে পেরেছেন ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কি এবং ফ্রিল্যান্সিং এর ভবিষ্যৎ কি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে কিভাবে দক্ষতা অর্জন করতে হয় সেই বিষয়ে কিছু ধারণা পেয়েছে ।

ধরুন আপনি আজকে থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন এবং আগামীকাল আপনি সফল হবেন একটা নির্দিষ্ট সময় পর দেখবেন আপনি সাফল্যের শিখরে পৌঁছে গেছেন । তো বন্ধুরা আমাদেরকে আজকের আর্টিকেলগুলো পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।মন্তব্য বিভাগে গিয়ে আপনি আজকের এই বিষয় সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করে আসু।এছাড়া শব্দটি ছড়িয়ে দিতে শেয়ার করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।



ছবি এডিট করার জনপ্রিয় কয়েকটি সফটওয়্যার

ছবি এডিট করার জনপ্রিয় কয়েকটি সফটওয়্যার

আপনি যেহেতু ছবি এডিট করার জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক তাই আজকে আমি ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব তাই চলুন আমরা ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করি।

ছবি এডিট করার জনপ্রিয় কয়েকটি সফটওয়্যার

আমরা সাধারণত বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল ফোনটা ব্যবহার করে থাকি এই মোবাইল ফোনে আমাদের নিজের ছবিকে আরো সুন্দর করে তুলতে এডিট করার প্রয়োজন হয় কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকেই ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার সম্পর্কে কেউ অবগত নন। তাই আজকে আমরা জানব যে মোবাইল দিয়ে আমাদের নিজেদের ছবি কিভাবে এডিট করতে পারি এবং জনপ্রিয় সফটওয়্যার এর সাথে পরিচিত হতে পারি। 


পোস্ট সূচিপত্র

  • SNEPSEED ফটো এডিটিং সফটওয়্যার
  •  LIGHTROOM ফটো এডিটিং সফটওয়্যার 
  •  AIRBRUSH ফটো এডিটিং সফটওয়্যার 
  • INSHOT  ফটো এডিটিং সফটওয়্যার 

SNEPSEED ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

ছবি এডিটিং /ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার এর মধ্যে SNEPSEED অন্যতম একটি সফটওয়্যার কারণ এই সফটওয়্যারে অনেক ফাংশন আছে যা অন্য কোন সফটওয়্যার এর মধ্যে নেই। এই সফটওয়্যারটি ওপেন করলে আপনি প্রথমে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। এই তিনটি অপশন থেকে আপনি বিভিন্ন পিকচার এর সুবিধা পেয়ে থাকবেন। যেমন Looks লোক এই অপশন থেকে আপনি কিছু ফিল্টারের ফিচার পেয়ে থাকবেন যে ফিল্টারগুলো ইউজ করে আপনি আপনার ছবিগুলোকে আরো সুন্দর করে তুলতে পারবেন।

আরও পড়ুনঃ অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া \ ৯টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া

TOOLS নামের এ অপশন থেকে আপনি ছবি এর অপশন পাবেন সেই অপশনগুলো বিস্তারিত জানার জন্য আপনি ফেসবুক বা ইউটিউব এর সাহায্য নিয়ে থাকতে পারেন আর এক্সপোর্ট অপশন থেকে আপনি আপনার ছবিকে গ্যালারিতে সেভ করে নিয়ে রাখতে পারেন।

LIGHTROOM ফটো এডিটিং সফটওয়্যার


ফটো এডিটিং /ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার এর মধ্যে লাইটরুম ২০ জনপ্রিয় সফটওয়্যার হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছে। কারণ লাইটরুম সফটওয়্যার এর মধ্যে আপনার ছবির বা ফটো যেকোনো একটি কালার কে ধরে এডিট করতে পারবেন। এবং যেকোনো সময় কালার কমবেশি করতে পারবেন আপনি লাইটরম সফটওয়্যারে দি অপশন গুলো পাবেন সেগুলো হচ্ছে। সিআর ও পি এই অপশন থেকে আপনার ছবি রেশিও মোতাবেক কেটে নিতে পারবেন। 

AIRBRUSH ফটো এডিটিং সফটওয়্যার

ফটো এডিটিং এর ক্ষেত্রে জনপ্রিয় সফটওয়্যার গুলোর মধ্যে একটি অন্যতম সফটওয়্যার হচ্ছে এয়ার ব্রাইট সফটওয়্যার টি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কারণ এই সফটওয়্যার এর মধ্যে আপনি আপনার ফেস এর বিভিন্ন noise গুলোকে মুছে ফেলতে পারবেন এবং আপনার ফেসকে স্মুথ করতে পারবেন। এবং এই সফটার এর মধ্যে আপনি আপনার ছবিতে অবন্বিত বিভিন্ন অংশকে রিমুভ করে ফেলতে পারবেন।


INSHOT  ফটো এডিটিং সফটওয়্যার


ফটো ফটো এডিটিং এর জনপ্রিয় সফটওয়্যার এর মধ্যে অন্যতম নতুন একটি মাইলফলক অর্জন করেছে এই সফটওয়্যার এবং ভিডিও এডিটিং এর ক্ষেত্রেও এই সফটওয়্যারটি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই সফটওয়্যারটির মধ্যে আপনি গুগল ফন্ট অ্যাড করতে পারবেন এবং বাংলা বিভিন্ন স্টাইলিশ লেখার ফলগুলোকে একসাথে যুক্ত করে আপনার পোস্টার ও ছবি যে অংশগুলো প্রয়োজন সেগুলোকে আরো উন্নত করতে পারবেন। এবং বরাবরের মতো উপরোক্ত সফটওয়্যার গুলোর মতই এই সফটওয়্যার বিভিন্ন এডজাস্ট  tools গুলো কি পেয়ে থাকবেন। 

আরও পড়ুনঃ বিনামূল্যে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ নিয়ে আজই শুরু করুন

উপসংহার


আপনি যদি আপনার ছবিটি সুন্দরভাবে সাবলীলভাবে এডিট করতে চান তাহলে উপরের সফটওয়্যার গুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন কারণ বর্তমানে এই সফটওয়্যার গুলোর সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার এবং সবচেয়ে সেরা ছবি এডিট করার জনপ্রিয় সফটওয়্যার। তাই এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শেয়ার কমেন্ট করবেন ধন্যবাদ।